গীতা llb আজকের পর্ব
কৃপাণ ভজনকে বলে স্বস্তি যেন কোনও মতেই কোর্টে সাক্ষী হিসেবে যেতে না পারে। দরকার পরলে ওকে সরিয়ে দাও। ওদিকে গীতা পদ্যতে বলে স্বস্তিককে সেদিন কোর্টে আসতে হবে। কোর্টেও সাক্ষী দেবে ও জানে একমাত্র কী ঘটেছিল সেদিন। এদিকে জাগ্রতি আর অভিজিত মুখার্জি হসপিটালে স্বস্তিকে দেখতে আসে জাগ্রতি স্বস্তিকে দেখে কাঁদতে কাঁদতে বলে আমার সংসারটা ভেঙে গেল শুধুমাত্র মেয়ের জন্য সবাই আমার বড় ছেলেকে নিয়ে কুকথা বলছে আর অগ্নিজিৎ মুখার্জিকে বলে।আমি দেখুন আমার বড় ছেলে যেন কোন সাজা না হয় অভিজিৎ মুখার্জি জাগৃতিকে বলে কোনো কিছু করার নেই। এই সাজা তোকে পেতেই হবে জাগ্রত বলে গীতাকে সাজা দেওয়ার দাও। কিন্তু আমার বড় ছেলে যেন সাজা না হয়৷ তা না হলে আমি কিন্তু তোমাকে কোনওদিন ক্ষমা করব না এই বলে জাগ্রত সেখান থেকে চলে যায়। ওদিকে গীতাকে ফোন করে বলে কাল কোর্টে প্রমাণ হয়ে যাবে সাত্ত্বিকের সাথে তার সম্পর্ক আছে কিনা এই প্রথমবার আমি আমার শ্বশুরমশাইয়ের বিরুদ্ধে গিয়ে বলছি কালকে যেন তুই জিতেছিস৷।
গীতা গিনিকে বলে তুই কিন্তু আবারও আমাকে ভুল বুঝিস তোর বরকে ভুল বুঝিস আর সবথেকে বুঝছিস আমাকে যিনি বলে কোর্টে প্রমাণ হয়ে যাবে আর তুই আমার প্রবল প্রতিপক্ষ তবু আমি চাই যে এই কেসটা তুই জিতেছিস৷ কাল আমি মন্দিরে পুজো দেব উইশ ইউ অল দ্য বেস্ট এই বলে যিনি ফোনটা রেখে দেয় পরের দিন সকাল বেলায় গীতা হসপিটালে সে ডক্টর কে বলে আমি স্বস্তিকা মুখার্জীকে এখান থেকে নিয়ে যাব উনি হলেন সাক্ষী ডক্টর গীতাকে বলেন উনাকে যারা এখানে ভর্তি করেছিলেন।বলে গিয়েছেন যে ওনাকে এখান থেকে কোথাও নিয়ে যাওয়া যাবে না। গীতা বলে আমি ওনাকে উইল চেয়ারে করে নিয়ে যাব। আমাকে কেউ আটকাতে পারবে না। সেই মুহূর্তে একজন নার্স এসে গীতাকে বলে তাহলে আপনাকে পার্সোনাল বন্ডে সাইন করে নিয়ে যেতে হবে। এর পর ডক্টর অভিজিৎ মুখার্জীকে ফোন করলে গীতা ডক্টর কে বলে আপনি কাকে ফোন করছেন আর ওনাকে আমি এখানে ভর্তি করেছি তাই পার্সোনাল বন্ডে সাইন করে আমি নিয়ে যাব।
তুমি আসে পাশে থাকলে আজকের পর্ব ২৬ মে সম্পূর্ণ ভিডিও দেখুন -
লিংক - ২